জীবনের দৌড় যেন গাড়ি চালানোর মতোই!
জীবনের সাথে গাড়ি চালানোর অনেক মিল!
জীবনের মতো গাড়ি চালানোর সময়ও আপনি একটা নির্দিষ্ট গন্তব্য ঠিক করে এগিয়ে যেতে হয়।
আপনি চালানোর সময় সামনে যেমন দেখবেন, তেমনি পিছনেও লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখতে হয়! যেন জীবনের অতীত ও ভবিষ্যতের দিকে একপলক তাকানো!
সামনে কোনো গাড়ি থাকলে ওভারটেক না করে কোন প্রকারের গাড়ির পিছন পিছনে থাকবেন, কতক্ষণ আস্তে আস্তে চালাবেন- সেই সিদ্ধান্তই আপনাকে পাকা চালক বানাবে!!
আপনার গতি যতই হোক না কেন, সবসময় ব্রেকে পা রাখতেই হবে; মনে রাখা দরকার, আপনি যত দ্রুত কিংবা পাহাড়ের যত উপরের চুড়ায় উঠেন না কেন, সবসময় মনে রাখা জরুরী, আপনাকে নীচে বা পাদদেশে কিংবা জনতার কাতারে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতেই হবে! জীবনের শুরু আর শেষ কিন্তু গাড়ির 0 কিলোমিটার স্পীডের মতোই! একসময় সব জিরোতে শেষ হয়!
আপনি যদি কার বা মাইক্রো চালান, তাহলে ৪০/৫০/৬০ কিলোমিটার বেগে চলা গাড়ির পিছন পিছন ধীরে চালানো যায়, কিন্তু ভ্যান বা রিকশার মতো ধীরগতিতে চলা গাড়ির পিছনে পড়লে সুবিধাজনক জায়গায় ওভারটেক না করলে ধারণা করা সময়ের অনেক বেশি সময় গেলেও গন্তব্যে পৌঁছনো যায়না!
জীবনে আপনি কার পিছনে যেতে হয়, কার গতি অনুসরণ করতে হয়, কাকে ওভারটেক করতে হয়,
তা জানা খুব জরুরী।
#জীবন#এমনই
মোঃ নাজিম উদ্দিন
০৭-০৭-২০১৮