ভ্রমণ বা যাত্রা হচ্ছে দূরবর্তী স্থান পরিদর্শন বা গমন।
উইকিপিডিয়া এর বর্ণনামতে, ভ্রমণ হচ্ছে লোকজনের তুলনামুলকভাবে দূরতম ভৌগোলিক স্থানের মধ্যে গতিবিধি বা চলন, এবং মানুষজন সাধারণত পায়ে হেঁটে, সাইকেলে, গাড়িতে, ট্রেনে, নৌকায় কিংবা প্লেনে ভ্রমণে যায়। ভ্রমণকালে সাথে ব্যাগ বা লাগেজ থাকতেও পারে বা নাও থাকতে পারে এবং ভ্রমণটা একমুখী কিংবা রাউন্ড ট্রীপও হতে পারে। ধারাবাহিক গতিবিধির মাঝে একটুখানি অবকাশ যাপনও ভ্রমণের অংশ হয়ে থাকে।ভ্রমন ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক, ধর্মিয় ইত্যাদি স্থানে হয়ে থাকে। ছাত্রছাত্রিদের জন্যে প্রথম দুটি লিখিত জায়গা উচ্চ শিক্ষায় নিশ্চয় দরকার। মনের শান্তি, শুদ্ধতা, প্রেরণা প্রভৃতির জন্যে ধর্মিয় স্থান।
এন্থোনি বোরডেইন তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেছেন “আপনার বয়স যদি ২২ বছর হয়, আপনি যদি শারীরিকভাবে ফিট হোন তবে নতুন কিছু শেখার ক্ষেত্রে ক্ষুধার্ত থাকুন; সেক্ষেত্রে অধিক ভ্রমন করুন, প্রয়োজনে ফ্লোরে ঘুমিয়ে পড়ুন এবং দেখুন কত ভাবেইনা লোকজন জীবন–যাপন আর খাবার সংগ্রহ করে এবং রান্না করেন। তাদের থেকে শিখুন–আপনি যেখানেই যান না কেন।”
ভ্রমণ আপনাকে দিবে প্রশান্তি, শিক্ষা ও সৃজনশীলতা, বাড়াবে সৃষ্টিশীলতা।
ভ্রমণ বিষয়ে বিশদভাবে আলোচনা, ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে সমৃদ্ধ হবে লেখকবাংলাদেশ.কম এর এ অংশে।